রাজশাহীর তানোরে এক রাতে একই সময়ে দুটি বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে।
সংঘবদ্ধ চোরেরদল উভয় বাড়ির পরিবারের সদস্যদের হাত-পা বেঁধে দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা ও মোবাইল ফোনসহ বাড়িতে থাকা বিভিন্ন মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
খবর পেয়ে শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে উভয় বাড়ি পরিদর্শন করেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২ টার দিকে তানোর উপজেলার সিমান্ত এলাকায় অবস্থিত মালশিরা গ্রামের বাসিন্দা আবিদা জুয়েলার্সের মালিক মোয়াজ্জেম হোসেন মুন্না (৪০) এর বাড়ি ও পার্শ্বের বাড়িতে একতলা ভবনের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে ৭-৮ জনের একদল মুখোশধারী সংঘবদ্ধ চোরের দল। চোরের দলের সদস্যরা ঘরে প্রবেশ করে প্রথমে মোয়াজ্জেম সোনার ও তার স্ত্রীকে ওড়না দিয়ে বেঁধে মারপিট করে লেপের নিচে ঢেকে রাখে। পরে ঘরে থাকা কাঠের একটি আলমারী ভেঙে ৩ ভরি ওজনের স্বর্ণ-অলঙ্ককার, আইফোনসহ তিনটি মোবাইল ফোন ও নগদ আড়াই লাখ টাকা লুটে নেয়।
অপরদিকে একই সময়ে পাশের বেলাল উদ্দিনের বাড়ির ভেতরে একই কায়দায় প্রবেশ করে ৭-৮ জনের একদল মুখোশধারী সংঘবদ্ধ চোরের দল । চোরেরা পরিবারের সদসদের ওড়না-গামছা দিয়ে বেঁধে রাখে। পরে ঘরে থাকা কাঠের আলমারী, স্টিলের শোকেজ ও বাকশো ভেঙে প্রায় সাড়ে ৩ ভরি ওজনের স্বর্ণের জিনিস, ৩টি মোবাইল ফোন ও নগদ সাড়ে ৩ লাখ টাকা লুট করে নেয়।
ক্ষতিগ্রস্ত উভয় পরিবারের সদস্যরা বলেন, সংঘবদ্ধ চোরের দলের সদস্যদের পড়নে ছিল আন্ডারওয়ার, লুঙ্গী পরা (কাঁছা দেওয়া অবস্থায়), হাফপ্যান্ট। তারা সবাই স্থানীয় ভাষায় কথা বলেছে। সবার বয়স ৩০ থেকে ৩৫ বছর করে হবে। তারা ঘরে প্রবেশের পর ঘন্টাব্যাপি তান্ডব চালালেও উভয় পরিবারের সদস্যদের ব্যাপক মারধর করেছে। তবে, এব্যাপারে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেনের সরকারি মোবাইলে বেশ কয়েকবার ফোন ফোন দেয়া হলেও রিসিভ হয়নি।
এবিষয়ে শুক্রবার বিকেলে এ প্রতিবেদন লিখার সময রাজশাহীর সহকারী পুলিশ সুপার (গোদাগাড়ী সার্কেল) মির্জা আব্দুস সালাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন বলে মোবাইলে এ প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেছেন তিনি। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে উভয় বাড়িতে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনা উদঘাটনের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা উভয় ঘটনায় একটি টিম গঠন করেছি। ইতিমধ্যে তাদের গ্রেপ্তারে ও লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা শুরু করেছি। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের আইনের আওতায় আনতে পারবো।
সংঘবদ্ধ চোরেরদল উভয় বাড়ির পরিবারের সদস্যদের হাত-পা বেঁধে দেশীয় অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে স্বর্ণালংকার, নগদ টাকা ও মোবাইল ফোনসহ বাড়িতে থাকা বিভিন্ন মালামাল লুট করে নিয়ে যায়।
খবর পেয়ে শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) সকালে উভয় বাড়ি পরিদর্শন করেন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা গেছে, ৪ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২ টার দিকে তানোর উপজেলার সিমান্ত এলাকায় অবস্থিত মালশিরা গ্রামের বাসিন্দা আবিদা জুয়েলার্সের মালিক মোয়াজ্জেম হোসেন মুন্না (৪০) এর বাড়ি ও পার্শ্বের বাড়িতে একতলা ভবনের দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে ৭-৮ জনের একদল মুখোশধারী সংঘবদ্ধ চোরের দল। চোরের দলের সদস্যরা ঘরে প্রবেশ করে প্রথমে মোয়াজ্জেম সোনার ও তার স্ত্রীকে ওড়না দিয়ে বেঁধে মারপিট করে লেপের নিচে ঢেকে রাখে। পরে ঘরে থাকা কাঠের একটি আলমারী ভেঙে ৩ ভরি ওজনের স্বর্ণ-অলঙ্ককার, আইফোনসহ তিনটি মোবাইল ফোন ও নগদ আড়াই লাখ টাকা লুটে নেয়।
অপরদিকে একই সময়ে পাশের বেলাল উদ্দিনের বাড়ির ভেতরে একই কায়দায় প্রবেশ করে ৭-৮ জনের একদল মুখোশধারী সংঘবদ্ধ চোরের দল । চোরেরা পরিবারের সদসদের ওড়না-গামছা দিয়ে বেঁধে রাখে। পরে ঘরে থাকা কাঠের আলমারী, স্টিলের শোকেজ ও বাকশো ভেঙে প্রায় সাড়ে ৩ ভরি ওজনের স্বর্ণের জিনিস, ৩টি মোবাইল ফোন ও নগদ সাড়ে ৩ লাখ টাকা লুট করে নেয়।
ক্ষতিগ্রস্ত উভয় পরিবারের সদস্যরা বলেন, সংঘবদ্ধ চোরের দলের সদস্যদের পড়নে ছিল আন্ডারওয়ার, লুঙ্গী পরা (কাঁছা দেওয়া অবস্থায়), হাফপ্যান্ট। তারা সবাই স্থানীয় ভাষায় কথা বলেছে। সবার বয়স ৩০ থেকে ৩৫ বছর করে হবে। তারা ঘরে প্রবেশের পর ঘন্টাব্যাপি তান্ডব চালালেও উভয় পরিবারের সদস্যদের ব্যাপক মারধর করেছে। তবে, এব্যাপারে তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আফজাল হোসেনের সরকারি মোবাইলে বেশ কয়েকবার ফোন ফোন দেয়া হলেও রিসিভ হয়নি।
এবিষয়ে শুক্রবার বিকেলে এ প্রতিবেদন লিখার সময রাজশাহীর সহকারী পুলিশ সুপার (গোদাগাড়ী সার্কেল) মির্জা আব্দুস সালাম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন বলে মোবাইলে এ প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেছেন তিনি। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রাজশাহী জেলা পুলিশ সুপার ফারজানা ইসলাম বলেন, খবর পেয়ে উভয় বাড়িতে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনা উদঘাটনের জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে ব্যাপক অনুসন্ধান চলছে।
তিনি আরো বলেন, আমরা উভয় ঘটনায় একটি টিম গঠন করেছি। ইতিমধ্যে তাদের গ্রেপ্তারে ও লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা শুরু করেছি। আশা করি দ্রুত সময়ের মধ্যে তাদের আইনের আওতায় আনতে পারবো।